ভোলা সময় নিউজ।
স্টাফ রিপোর্টার।
ভোলার ফেরিঘাটে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য।। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর ইলিশা ফেরিঘাটের কথিত ট্রান্সপোর্ট মালিক মিন্টু আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
সংবাদের প্রকাশের পর ইলিশার চাঁদাবাজদের মূল গডফাদারদের প্ররোচনায় মিন্টু নিজে কে সাধু সাজাতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেন, অন্যদিকে সংবাদের প্রতিবাদ দিতে সাংবাদিকদের কাছ দৌড়ঝাঁপ করে যাচ্ছেন।
এদিকে সংবাদ প্রকাশের পরও বন্ধ হয়নি মিন্টুর চাঁদাবাজি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক সময় ইলিশা সড়কে রিস্কা চালাতেন এই মিন্টু পরবর্তীতে শ্রমিক ইউনিয়ন নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে ইলিশাঘাটে গিয়ে আর পিছনে তাকাতে হয়নি এই মিন্টুর।
এই মিন্টুর বিরুদ্ধে একাধিকবার জাতীয়,আঞ্চলিক ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ভোলার গণমানুষের নেতা সাবেক মন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি এর নির্দেশে পুলিশ এই মিন্টু কে আটক করেন।
ওই আটকের পর মুচলেকা দিয়ে বের হয়ে কিছুদিন ভালো থেকে করোনা আশার সাথে সাথেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন মিন্টু।
এই বিষয়ে ইলিশা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আনিসুর রহমান বলেন, ফেরিঘাটে চাঁদাবাজির সাথে কেউ জড়িত থাকলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।