মদনপুর ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নান্নু মিয়া।

0
75

দৈনিক ভোলা সময় নিউজ।

মদনপুর ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে নান্নু মিয়া

মেহেদী হাসান

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে সারাদেশের ন্যায় প্রচার প্রচারণা জমে উঠছে ভোলার দৌলতখান উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নে। কে হবেন এবারের দলীয় প্রার্থী এ নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন। বসে নেই প্রার্থীরা তারা তাদের আটঘাট বেঁধেই মাঠে নেমেছে। সবাই দলীয় টিকিটের প্রত্যাশায় মাঠে লবিং-তদবির করে এগিয়ে চলছেন। তাদের নিজের দক্ষতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, রাজনৈতিক ক্যারিয়ার তুলে ধরে ভোটারদের কাছে দোয়া প্রার্থনা ব্যস্ত রয়েছেন। মাদক, সন্ত্রাস ও বাল্যবিবাহ মুক্ত আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার প্রত্যয় নিয়ে মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় সবার শীর্ষে অবস্থান করছে সৎ নির্ভীক শিক্ষানুরাগী ক্রিড়াবান্ধব মাদক বিরোধী বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। দৌলতখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য । যিনি তার ছাত্র জীবন থেকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার যোগ্যতা নিয়ে গ্রহণযোগ্যতায় মাঠে এগিয়ে রয়েছেন।
তিনি একজন আদর্শ ব্যক্তিত্ববান আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবে ভোলা ১ আসনের সাবেক সফল শিল্প ও বানিজ্যমন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপির ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করেছেন। ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপি মহোদয়ের পরিক্ষিত সৈনিক হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি মাননীয় সংসদ সদস্যের নির্দেশে মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সময় ঘরে বসে ছিলেন না। তিনি প্রতিটি অসহায় দূরস্থ মানুষের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তিনি এবার দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশায় জনসর্মথন আদায় এবং সাংগঠনিকভাবে নিজেকে উপস্থাপনে তার নির্বাচনী ভাবনার প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন উন্নন মূলক প্রচার প্রচারনা চলছে সমানতালে।তিনি পরপর দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
এ,কে,এম নাছির উদ্দিন বলেন, ১১ নভেম্বরের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে শতভাগ আশাবাদী।তিনি বলেন আমার প্রাণ প্রিয় নেতা ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক ও সাবেক সফল শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ ও ভোলা-২ আসনের জনপ্রিয় সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপি মহোদয়ের নির্দেশনা মেনে রাজনীতি করি। সেক্ষেত্রে এবারকার প্রার্থীতা চুড়ান্তে নেতা ইতিবাচক ভূমিকা রাখলে নৌকার মাঝি হয়ে হাল ধরতে চাই। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে মদনপুর ইউনিয়নকে একটি আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন দেখছি। গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের আস্থার প্রতিক হিসাবে পাশে থাকতে চাই।তিনি বলেন আমি নির্বাচিত হলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে উন্নয়নের রোল মডেল ভূমিকা রাখবে এবং সুখ-দুঃখে সব সময় এলাকাবাসির পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

এলাকার গুনীজনরা জানান, তার রাজনীতির বাহিরেও আলাদা একটি পরিচিতি রয়েছে। যেমন দলের জন্য ত্যাগী তদ্রুপ এলাকায় অন্যায়ের প্রতিবাদী হিসেবে রয়েছে সুনাম। ত্যাগের উদারন সৃষ্টি করা এই আওয়ামী লীগ নেতা, সদা হাস্যজ্জল নান্নু মিয়াকে তৃতীয় বারের মত চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই। জনপ্রিয়তা ও জনসমর্থন সব ক্ষেত্রেই সম্ভব্য প্রার্থীর তুলনায় এগিয়ে আসেন। তার বড় শক্তি জনগন, সাংগঠনিক কারিশমা ও পারিবারিকভাবে আ’লীগ পরিবারের সন্তান। যা থেকে জনসমর্থন আদায়ে সহায়ক হওয়ায় এবার আ’লীগের যুক্তসই প্রার্থী হিসেবে তাকে ভাবা হচ্ছে। তিনিও এগিয়ে যাচ্ছেন কাঙ্খিত ও প্রত্যাশার দ্বারপ্রান্তে।অত্র ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের আশা মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপি মহোদয় ১১ নভেম্বরের নির্বাচনে মদনপুর ইউনিয়ন থেকে চূড়ান্ত ভাবে নৌকার প্রতীক হিসাবে নাছির উদ্দিন নান্নু মিয়াকে তৃতীয় বারের মতো মনোনয়ন দিয়ে আমাদের পাশে থাকার সুযোগ করে দিবে ইনশাআল্লাহ।

পূর্ববর্তী খবরভোলার মেঘনায় এক ইলিশের দাম ৫৫০০ টাকা।
পরবর্তী খবরঅন্যের বাড়িতে দুঃখ কষ্টে দিনাতিপাত করছে শিক্ষিত চাকরীজীবি দুই ছেলের মা আলেয়া-(৭৫)