ভোলার বোরহানউদ্দিনে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় শোক দিবস পালন
স্টাফ রিপোর্টারঃ-
১৫ই আগস্ট। জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের ৪৭তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় ও শোক পতাকা উত্তোলন করার মাধ্যমে বোরহানউদ্দিন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভোলা 2 আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপি সাবেক বোরহানউদ্দিন উপজেলা চেয়ারম্যান মহব্বত জান চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্মকর্তা, সাইফুর রহমান বোরহানউদ্দিন থানা অফিসার ইনচার্জ শাহিনও উপজেলা জেলা আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং সাংবাদিক ইউনিয়ন এর নেতৃবৃন্দ জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুর্যালে পূস্পার্ঘ অর্পন করা সহ কোরআন খতম, দোয়া মোনাজাত, প্রার্থনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্যে রাখেন,আলি আযম মুকুল এমপি,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রাসেল আহমেদ মিয়া,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,জনাব সাইফুর রহমান,জনাব শাহিন ফকির বিপিএম অফিসারস ইনচার্জ বোরহানউদ্দিনে থানা,ভোলা, উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যাকারী ঘাতক দের সমালোচনা করে বলেন
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেল এবং পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল। পৃথিবীর এ জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং তার ছেলে আরিফ ও সুকান্তবাবু, মেয়ে বেবি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান,