ইজিবাইক বন্ধের ব্যপারে কোন একজন স্বার্থনেশি ব্যক্তি হাইকোর্ট থেকে বন্ধের ওয়াডার নিয়েছেন।
মোঃ ইলিয়াছ চৌধূরী।।
যিনি নিজেই ব্যবসার সাথে জড়িত। প্রশ্ন হল আমাদের ইজিবাইক থেকে বিদুৎবিল দেওয়া হয়না?
এবং পরিবেশ দুষন করে?
কিন্ত উনারা একবারও ভাবেনি যে, বিদুৎ রাতে কম ব্যবহার হয় ঠীক ঐ সময় আমাদের এই ইজিবাইক চার্জ হয়। যে বিদুৎ নষ্ট হওয়ার কথা ছিল রাতে সেটা থেকে বিপুল পরিমান রাজস্ব দিচ্ছে এই ইজিবাইক।
আসুন পরিবেশ দুষনের ব্যপারে ঢাকা সহ সারা দেশে অনেক মিয়াদউতীরন বাস ট্রাক চলে সেগুলা কি পরিবেশ দুষন করেনা? পক্ষানতরে ইজিবাইক শব্দ দুষন এবং পরিবেশ বান্ধব মানব দেহের ক্ষতি করে এমন কোন প্রমান পাওয়া যায়নি। আসুন ইজিবাইক কি কি উপকার করে।
১/ সরকার প্রতি বছর এই খাতথেকে কমপক্ষে ২ – ৩ হাজার কটি টাকা রাজস্ব পায়।
২/ সারা পৃথীবি যখন ইলিকট্রিক বাহন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তখন কেন বাংলাদেশ পিছে থাকবে?
৩/ বেকারত্ব দুরের একটা বড় ভুমিকা রাখে এই বাহন। ১ লক্ষ বা ১.৫ লক্ষ টাকা দিয়ে অনায়াশে রোজ ১০০০ টাকা রোজগার করে । যা দারা ৫/৬ জনের পরিবার ভালভাবে সংসার চালিয়ে ভাল আছে । চুরি ডাকাতি ছিনতাই মাদক বাদ দিয়ে এই বাহনের মাধ্যমে বহু লোক পরিবার চালায় । আসুন দেখুন এই করোনার সময় বিদেশ ফেরত বহুলোক গাড়ী কিনে নিজে অথবা ড্রাইভার নিয়ে সংসার চালাচ্ছেন । বহু বাহীনির লোক এই বাহন কিনে ভাড়া দিয়ে একটু ভালভাবে সংসার চালানোর চেষ্টা করছেন । সরকার যেখানে বেকারত্ব দুর করতে ব্যস্ত , সেখানে আমাদের ইজিবাইক নামক বাহনটি ৪০ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান করছে। যার সাথে ২ কোটি লোক জড়ীত তাদের পরিবার নিয়ে ।
ভাবুনতো এই বাহন বন্ধ হলে লক্ষ লক্ষ লোক কিভাবে চলাফেরা করবে?
যেখানে একজন স্কুল ছাত্র ৫/১০ টাকা দিয়ে শহরের যে কোন যায়গায় যেতে পারে । যেখানে রিকসায় লাগে ৩০/৪০ টাকা । বহু প্রতিবন্ধী এই গাড়ী চালায় । এই সেক্টরের সাথে যারা জড়িত সবাইকে প্রতিবাদ করতে হবে । বিজয় হবে ইনশাল্লাহ সরকারের নজরে আনতে হবে তানাহলে ২ কোটি মানুষ বেকার হয়ে যাবে । সবাই এগিয়ে আসলে ইনশাআল্লাহ জয় নিশ্চিত।